অনলাইন ডেস্কঃ
সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে, আফগানিস্তানের চলমান সংঘাতের সময় যুক্তরাষ্ট্র কাবুল এবং ইসলামাবাদের মধ্যে মধ্যস্থতার ভূমিকা নিয়েছে। ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপ দুই দেশকে শান্তি প্রক্রিয়ায় একে অপরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করেছে।
সূত্র জানায়, এই মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিভিন্ন নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক বিষয়ে সমঝোতা তৈরি করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আফগানিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নিরাপত্তা সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
ওয়াশিংটনের কূটনৈতিক দল কাবুলের সঙ্গে পাকিস্তানি কর্মকর্তাদের আলোচনা আয়োজন করে, যেখানে সীমান্ত বিষয়ক, সন্ত্রাসবিরোধী ব্যবস্থা এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। মধ্যস্থতার ফলে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সামান্য হলেও উত্তেজনা কমানো সম্ভব হয়েছে।
আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তাদের মতে, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার প্রভাব সরাসরি সাধারণ মানুষের উপর পড়ছে। ওয়াশিংটনের মধ্যস্থতা সম্ভাব্য মানবিক বিপর্যয় রোধে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, আফগানিস্তানে দীর্ঘমেয়াদি শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক উদ্যোগ অপরিহার্য। ওয়াশিংটনের মধ্যস্থতা এটি প্রমাণ করছে যে, সময়োপযোগী কূটনৈতিক পদক্ষেপ দিয়ে সংঘাত কমানো সম্ভব।