বিশ্বের আশ্চর্য স্থাপত্যগুলোর মধ্যে অন্যতম মিশর বা অধুনা ইজিপ্টের পিরামিড। বহু রহস্য এখনও সেগুলোকে ঘিরে রেখেছে। এখনও পিরামিডকে কেন্দ্র করে নানা লোককথা মুখে মুখে ফেরে। বৈজ্ঞানিকরা একাধিক তথ্য আবিষ্কার করলেও এখনও রহস্যে ঢাকা অনেক কিছুই।
আবার এই পিরামিড ঘিরেই রয়েছে একাধিক কনস্পিরেসি থিওরি আছে। আর সেই তত্ত্ব পিরামিডকে জুড়ে দিয়েছে ভিনগ্রহী বা এলিয়েনদের সঙ্গে। যে দুটি বিষয় নিয়েই অসীম আগ্রহ আছে বহু মানুষের।
পিরামিডের যা স্থাপত্য কৌশল তাতে অত বছর আগে মানুষের পক্ষে সেই পিরামিড তৈরি প্রযুক্তিগত ভাবে আদৌ সম্ভব ছিল কিনা তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছে।
তাই ইন্টারনেটের দুনিয়ায় একটি প্রশ্ন প্রায়শই ভেসে বেড়ায়- পিরামিডগুলি কি আদৌও মানুষের তৈরি? না কি ভিনগ্রহীদের অবদান?
কারণ সেই যুগে যখন বড় বড় পাথরের সাহায্যে এই ধরনের পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল তখন এমন কোনো প্রযুক্তি থাকা প্রায় অসম্ভব বলে দাবি সেই অংশের।
মিশরের গ্রেট পিরামিড
মিশরের গ্রেট পিরামিড সম্পর্কে বলা হয় যে এটি তৈরিতে প্রায় ২৩ লাখ চুনাপাথর ব্যবহার করা হয়েছিল। সবচেয়ে বড় কথা হল এই পিরামিড তৈরিতে ব্যবহৃত প্রতিটি পাথরের ওজন ছিল প্রায় ২ টন।
এখন এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, সে সময় যখন ক্রেনের মতো কোনও প্রযুক্তিই ছিল না। তাহলে কীভাবে এই পাথরগুলো তুলে পিরামিডের মধ্যে এত উঁচুতে বসানো হলো?